১. হালকা অস্ত্র:
একে-৪৭/একে-৭৪: স্বয়ংক্রিয় রাইফেল।
এম-১৬: আমেরিকান তৈরি স্বয়ংক্রিয় রাইফেল।
এফএন এফএএল: বেলজিয়ান তৈরি স্বয়ংক্রিয় রাইফেল।
এসকেএস: সেমি-অটোমেটিক রাইফেল।
পিস্তল: বিভিন্ন ধরনের পিস্তল, যেমন গ্লক, ব্রাউনিং হাই পাওয়ার ইত্যাদি।
২. মেশিন গান:
এমজি-৩: জার্মান তৈরি হেভি মেশিন গান।
এম-২ ব্রাউনিং: আমেরিকান তৈরি হেভি মেশিন গান।
এম-২৪৯ এসএডব্লিউ: লাইট মেশিন গান।
৩. স্নাইপার রাইফেল:
ড্রাগুনভ (এসভিডি): রাশিয়ান তৈরি স্নাইপার রাইফেল।
এম-২৪: আমেরিকান তৈরি স্নাইপার রাইফেল।
৪. গ্রেনেড লঞ্চার ও রকেট লঞ্চার:
আরপিজি-৭: রাশিয়ান তৈরি রকেট প্রোপেল্ড গ্রেনেড লঞ্চার।
***কোড: ১০৪
এম-২০৩: গ্রেনেড লঞ্চার, যা এম-১৬ রাইফেলের সাথে সংযুক্ত করা যায়।
৫. আর্টিলারি:
১০৫ মিমি হাউইটজার: হালকা আর্টিলারি।
১৫৫ মিমি হাউইটজার: হেভি আর্টিলারি।
এমএলআরএস (মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম): যেমন বিএম-২১ গ্র্যাড।
৬. ট্যাংক ও যুদ্ধযান:
টি-৫৪/৫৫: রাশিয়ান তৈরি মেইন ব্যাটল ট্যাংক।
টি-৫৯: চীনা তৈরি মেইন ব্যাটল ট্যাংক।
টি-৭২: রাশিয়ান তৈরি মেইন ব্যাটল ট্যাংক।
বিএমপি-২: রাশিয়ান তৈরি ইনফ্যান্ট্রি ফাইটিং ভেহিকল।
৭. বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা:
এফএম-৯০: চীনা তৈরি সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল।
এস-১২৫ পেচোরা: রাশিয়ান তৈরি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম।
৮. নৌ অস্ত্র:
মিসাইল বোট: চীনা ও অন্যান্য দেশের তৈরি মিসাইল বোট।
ফ্রিগেট ও কর্ভেট: বিভিন্ন ধরনের নৌ যুদ্ধজাহাজ।
৯. ড্রোন ও অন্যান্য আধুনিক প্রযুক্তি:
স্ট্রাটেজিক ও ট্যাকটিক্যাল ড্রোন: নজরদারি ও আক্রমণের জন্য ব্যবহৃত।
ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম: যোগাযোগ ও রাডার ব্যবস্থা।
১০. অন্যান্য সরঞ্জাম:
ইঞ্জিনিয়ারিং সরঞ্জাম: ব্রিজ লেয়ার, মাইন ক্লিয়ারিং সরঞ্জাম ইত্যাদি।
যোগাযোগ সরঞ্জাম: আধুনিক রেডিও ও স্যাটেলাইট যোগাযোগ ব্যবস্থা।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সময়ের সাথে সাথে তার অস্ত্র ও সরঞ্জামের আধুনিকীকরণ করে চলেছে, যাতে আধুনিক যুদ্ধের চাহিদা পূরণ করা যায়। এই তালিকাটি সাধারণ ধারণা দেয়, তবে সেনাবাহিনীর সম্পূর্ণ অস্ত্র ও সরঞ্জামের তালিকা গোপনীয় হতে পারে।
0 Comments